দুর্গাপুর ইস্পাত নগরীর গুরুনানক রোডের এক আবাসন থেকে যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল এলাকায়। মৃতের নাম নয়ন চক্রবর্তী (১৯)। গুরুনানক রোডের বাসিন্দা নয়ন তাঁর বাবার সঙ্গে রঙের কাজ করত। মা গুরুনানক রোডের একটি কোয়ার্টারে কাজ করেন। কোয়ার্টারে কাজ করার সুবাদে ওই কোয়ার্টারের বাসিন্দারা বাইরে গেলে চাবি নয়নের মায়ের কাছে রেখে যান। কয়েকদিন আগে ওই কোয়ার্টারের বাসিন্দারা চাবি নয়নের মায়ের কাছে রেখে আত্মীয়ের বাড়ি যান। নয়ন ওই কোয়ার্টারে রাতে শুতে যেত। গতকাল রাতেও নয়ন ওই কোয়ার্টারে শুতে গিয়েছিল। সকালে বাড়ি ফিরে না আসায় নয়নের বাবা ওই কোয়ার্টারে গিয়ে নয়নের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য দুর্গাপুর হাসপাতালে পাঠায়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
অপরদিকে দুর্গাপুর এ-জোনের সেকেন্ডারির বাসিন্দা মুক্তিপদ ঘোষ (৪৩) গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মুক্তিপদবাবু ডিএসপিতে কর্মরত ছিলেন। মঙ্গলবার বিকেলে তিনি কাজ থেকে বাড়িতে ফিরে এসে গলায় দড়ি দেন। সেই সময় বাড়ির অন্যান্য সদস্যরা বাড়িতে ছিলেন না। পরিবারের লোকজন বাড়ি ফিরে মুক্তিপদবাবুকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। তাঁরা তৎক্ষণাৎ মুক্তিপদবাবুকে ডিএসপি’র মেন হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।