বৃহস্পতিবার বিকেলে বীরভূম থেকে পূর্ণবয়স্ক তিনটি হাতি দুর্গাপুরের পাণ্ডবেশ্বর ও গোপালমাঠ এলাকায় ঢুকে পড়ে। গত তিন দিনে হাতির তাণ্ডবে দু’জনের মৃত্যু ও চার জন আহত হয়। বন দপ্তর একটি হাতিকে বাঁকুড়ার দিকে তাড়াতে সক্ষম হলেও দুটি হাতি এখনও রয়েছে দুর্গাপুর মহকুমাতেই। একটি হাতি রয়েছে পানাগড়ের জঙ্গলে এবং অন্যটি রয়েছে হিন্দুস্থান ফার্টিলাইজারের পরিত্যক্ত কারখানার জঙ্গলে। ওই জঙ্গল অত্যন্ত ঘন হওয়ায় বন কর্মীরা জঙ্গলের ভিতর ঢুকতে ব্যর্থ হন। ওই হাতিটিকে খোঁজার জন্য বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর থেকে রবিবার দু’টি কুনকি হাতি আনা হয়েছে। এছাড়াও বর্ধমান সহ পার্শ্ববর্তী জেলা থেকেও প্রচুর বনকর্মী আনা হয়েছে হাতি খেদাতে। কুনকি হাতির সাহায্যে হাতিটিকে তাড়ানো সম্ভব না হলে ঘুমপাড়ানি গুলি ছুড়ে হাতিটিকে কাবু করা হতে পারে।