উচ্চ মাধ্যমিকে দুর্গাপুরের বিধান চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের ছাত্রী ঈশিতা নন্দী দুর্গাপুরের মান রাখল। ঈশিতা ৪৭৯ নম্বর পেয়ে উচ্চ মাধ্যমিকে রাজ্যের মধ্যে একাদশ স্থান অধিকার করেছে বলে জানা গেছে। ঈশিতা মাধ্যমিকেও ভাল ফল করেছিল বলে জানা গেছে। ঈশিতার বাড়ী দুর্গাপুরের ফুলঝোড় এলাকায়। বাবা বিপ্লব নন্দী একটি বেসরকারী সংস্থার কর্মী। মা মনিকা নন্দী গৃহবধূ। মা বাবা উভয়েই গর্বিত মেয়ের কৃতিত্বে। একই সঙ্গে পড়শিরাও ঈশিতাকে নিয়ে গর্বের কথা জানান। মাধ্যমিকে ৮৮ শতাংশ নম্বর পেয়ে দুর্গাপুরের আম্মা স্কুল থেকে দশম শ্রেণি উত্তীর্ণ ঈশিতা উচ্চ মাধ্যমিক পড়তে দুর্গাপুরের বিধান চন্দ্র ইনস্টিটিউশন থেকে বাণিজ্য বিভাগে ভর্তি হয়। মেধাবী ঈশিতা আগামীদিনে চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট হতে চায়। বিধান চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের আর এক পড়ুয়া কলা বিভাগের ঋতুপর্না বন্দ্যোপাধ্যায় (৪৭৭) দুর্গাপুরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে বলে খবর। ঋতুপর্না এমএএমসির মামড়া বাজার এলাকার বাসিন্দা। বাবা রেণুপদ বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারি কর্মী। মা সুদীপা বন্দোপাধ্যায় গৃহবধূ। ঋতুপর্না মাধ্যমিকে ৯০ শতাংশ নম্বর পেয়ে এমএএমসি টাউনশিপ মর্ডান হাইস্কুল থেকে উত্তীর্ণ হয়ে বিধান চন্দ্র ইনস্টিটিউশনে উচ্চ মধ্যমিকে কলা বিভাগে ভর্তি হয়। ঈশিতা ও ঋতুপর্না সহ সকলে ভাল ফল করায় বিধান চন্দ্র ইনস্টিটিউশনের শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে খুশির হাওয়া বইতে থাকে। দুর্গাপুরের বেনাচিতি বিবেকান্দ বিদ্যাপীঠের বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র সৌম্যদীপ মন্ডল ৪৭৪ নম্বর ও কলা বিভাগের কেয়া মন্ডল ৪৬২ নম্বর পেয়ে স্কুলের নাম উজ্জ্বল করেছে।
