করোনার জেরে লকডাউনে যখন সাধারণ মানুষ দু’বেলা খাবার জোটাতে হিমসিম খাচ্ছেন, সেই সময় মদ্যপায়ীদের মদের জোগানে বাধা হল মেমারি থানার পুলিশ। মেমারির বিভিন্ন এলাকায় ফোন করে টাকা পেমেন্ট করলেই স্কুটিতে করে মদের হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা চলছিল। ব্যবস্থা ছিল ক্যাশ-অন-ডেলিভারিরও। চড়া দামে বিক্রি করা হচ্ছিল দেশি ও বিদেশি মদ। আর গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মেমারি থানার পুলিশ শহরের দুটি বাড়ি ও দুটি হোটেলে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করল প্রচুর পরিমাণে দেশি ও বিদেশি মদ।

মদের কালোবাজারি ও অবৈধ ভাবে মদ বিক্রির অভিযোগে ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ, বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে একটি স্কুটি। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বাড়িতে আলমারির ভিতরে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল মদের বোতল। সেখান থেকেও উদ্ধার করা হয় প্রচুর পরিমাণে মদের বোতল। জানা গেছে, লকডাউনের সময় চড়া দামে বিক্রি করার জন্য মদ মজুত করে রাখা হয়েছিল। ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করে হোম ডেলিভারি করা হত। যা কিনা চড়া দামি বিক্রি করত ধৃতরা। বর্ধমান শহরেও একটি সংস্থা চুটিয়ে এই কারবার চালাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠছে।

Like Us On Facebook