বামপন্থীরা যদি দুর্বল হয় সাধারণ মানুষের ভাল হতে পারে না। তৃণমূল-বিজেপি মিলেমিশে একাকার। তাই পার্লামেন্টে কৃষক বা শ্রমিকের বেঁচে থাকার লড়াইয়ের জন্য পার্লামেন্টে বামপন্থী প্রতিনিধিদের আওয়াজ তোলার প্রয়োজনীয়তা আছে। সোমবার দুর্গাপুরে অ্যালয় স্টিল প্ল্যান্টের সামনে নির্বাচনী প্রচারের ফাঁকে উপস্থিত সংবাদমাধ্যমকে এ কথা বলেন বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা আসনের বামফ্রন্ট প্রার্থী আভাস রায়চৌধুরী।
সোমবার দুর্গাপুরের রুগ্ন এএসপি’র সামনে প্রচারে এসে কারখানা পুনর্জীবনের দাবিতে সোচ্চার হন এই বাম প্রার্থী। শিল্পাঞ্চলে নির্বাচনী প্রচারে বামপন্থীদের এবার অন্যতম হাতিয়ার রুগ্ন ও বন্ধ কল-কারখানা। এএসপি এবং ডিএসপি কারখানা বাঁচানোর তাগিদে বাম কর্মীরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন নেমেছে তাই আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে কলকারখানা বাঁচানোর ইস্যু এবার প্রধান হাতিয়ার বাম প্রার্থী আভাস রায়চৌধুরীর। এদিন আভাস রায়চৌধুরী কেন্দ্রের বিজেপি সরকার ও রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেস সরকারকে তুলোধোনা করেন। আভাসবাবু বলেন, ‘যদি পার্লামেন্টে বামফ্রন্টের প্রতিনিধিদের উপস্থিতি না থাকে, তাহলে আগামী দিন কৃষক, শ্রমিক ও যুবকদের বেঁচে থাকাই দায় হয়ে যাবে। গত পাঁচ বছরে সেটা সকলেই মর্মে মর্মে বুঝতে পেরেছেন।
বর্ধমান ডট কম-এর খবর নিয়মিত আপনার ফেসবুকে দেখতে চান?