বছরের আর পাঁচটা দিনের মতোই পুজোর দিনগুলোও একইভাবে কাটতো তাঁদের। পুজো ঘিরে উন্মাদনার মাঝে কখন যে থেমে যেত ঢাকের কাঠি তা তাঁরা বুঝতেও পারতেন না। উমার মুখদর্শন কেবল সম্ভবপর হয়ে উঠতো স্মৃতির সরণী বেয়ে। বার্ধক্য, পরিবারের অবহেলা বাধা হয়ে দাঁড়াত মণ্ডপে গিয়ে ঠাকুর দর্শনে।

সমাজের সেই সমস্ত প্রবীণদের কথা ভেবে গত বছর থেকেই এগিয়ে এসেছিলেন বর্ধমান পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মহম্মদ আলি। তাঁর উদ্যোগে এলাকার প্রায় ১০০ জন বৃদ্ধ-বৃদ্ধাকে শহরের সমস্ত বড় মণ্ডপ ঘুরে দেখার ব্যবস্থা করা হয়। সেই সঙ্গে ব্যবস্থা করা হয় মধ্যাহ্ন ভোজনেরও। এই উদ্যোগের ফলে ঠাকুর দেখতে পেয়ে খুশি প্রবীণরা।


Like Us On Facebook