দেখলে মনে হবে সাবান জলের ফেনা থেকে সৃষ্ট বড়সড় বুদ্বুদ। বাস্তবে তা নয়। টিউবের মধ্যে রাখা এক ধরণের আঠালো প্ল্যাস্টিকের ছোট্ট একটা দলা নিয়ে ছোট একটা পাইপের এক দিকে লাগিয়ে অপর দিকে হাল্কা ফুঁ দিলেই বিভিন্ন আকৃতির বেলুন তৈরি হয়ে যাচ্ছে। এই বেলুনের আয়ু নাকি দু’দিন। এই বেলুন কিনতেই মানুষের ঢল নেমেছে দুর্গাপুরের বিভিন্ন এলাকায়। খবর নিয়ে জানা গেল মালেশিয়ার এক কোম্পানী নাকি নতুন ধরণের এই ‘সুপার বেলুন’ বাজারে এনেছে। রাসায়নিক আঠা জাতীয় জিনিষ থেকে তৈরি এই বেলুন স্বাস্থ্যের পক্ষ্যে কতটা নিরাপদ সে বিষয়ে তর্ক-বিতর্ক চললেও ছোট-বড় সকলেই মনোরঞ্জনের জন্য স্বচ্ছ এই বেলুনের পিছনে ছুটছেন।
বেলুন বিক্রেতা আসানসোলের বাসিন্দা সাহামত খান বলেন,”মালেশিয়ার এক কোম্পানী এই সুপার বেলুন বাজারে নিয়ে এসেছে। প্রচুর বিক্রী হচ্ছে। ১০ টাকায় একটি ছোট আঠার টিউব কিনলে তা থেকে ১৫ টি বেলুন তৈরি হবে। বড় টিউব থেকে ৩২ টি সুপার বেলুন তৈরি করা যাবে।”