মূলত কেন্দ্রীয় বঞ্চনা, বিজেপির সাম্প্রদায়িক উস্কানি, রাজ্য জুড়ে নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রতিবাদে মানুষকে সংগঠিত করে সাংগঠনিক লড়াই জারি রাখার লক্ষ্যেই ঝাঁপাতে চাইছে তৃণমূল। তাই ২১ জুলাই-এর মঞ্চকে কাজে লাগিয়ে পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূল স্তরের কর্মীদের সাংগঠনিক ক্ষমতাও পরীক্ষা করতে চাইছে দল। তাই ব্লক থেকে বেশী বেশী করে কর্মী যাতে ধর্মতলায় সভায় যোগ দেয় তার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে দলের পক্ষে। আর সেই সুরই শোনা যাচ্ছে ২১ জুলাই-এর বিভিন্ন প্রস্তুতি সভায়।

২১জুলাই-এর সমর্থনে তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে ধোবা থেকে হাটসিমুল পর্যন্ত একটি মিছিলের আয়োজন করা হয়। মিছিলে পা মেলান মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ, জেলাপরিষদের পূর্তকর্মাধ্যক্ষ বাগবুল ইসলাম সহ অনান্যরা।

২১ জুলাই ধর্মতলা চলো ডাক দিয়ে মেমারি ১ নং ব্লকের নিমো ১ অঞ্চলের উদ্যোগে ছিনুই থেকে রসুলপুর বাজার ও অপর একটি মিছিল দলুইবাজার ১ ও ২ অঞ্চল থেকে এসে রসুলপুর বাজারে মিলিত হয় পরে মিছিল শেষে রসুলপুর বাজারে একটি পথসভাও করা হয়। মিছিলে অংশগ্রহণ করেন বিধায়িকা নার্গিস বেগম সহ অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ।

২১ জুলাই এর ধর্মতলার শহীদ সমাবেশকে সাফল্যমন্ডিত করে তোলার লক্ষ্যে বর্ধমান ২ নং ব্লক বৈকুণ্ঠপুর ১ অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হল স্বস্তিপল্লি এলাকায়। মা মাটি মানুষের সরকারকে আরও বেশী সুদৃঢ় করতে হবে তার জন্যই আজকের এই সভা বলে জানিয়েছেন সংগঠনের ব্লক সভাপতি শ্যামল দত্ত। এদিন সভায় উপস্থিত নেতৃত্বরা বিজেপি বিরোধীতায় ছিলেন মুখর। এদিনের সভায় ব্লক সভাপতি শ্যামল দত্ত ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন যুব তৃণমূল নেতা সৌভিক পান, অঞ্চল সভাপতি সুব্রত পাল সহ অনান্যরা।

Like Us On Facebook